পৃথিবীর কোনো দেশে শতভাগ গণতন্ত্র নেই: ওবায়দুল কাদের
প্রকাশিত হয়েছে : ০৫ জানুয়ারি ২০২৪
দেশ ডেস্ক:: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ২০১৪, ২০১৮ সালের নির্বাচনে কমনওয়েলথ কোনো পর্যবেক্ষক পাঠায়নি। এবার কমনওয়েলথ ১০ জন পর্যবেক্ষকসহ মোট ১৭ জন তাদের প্রতিনিধি এখানে এসেছেন এবং আমাদের একটা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
কমনওয়েলথ টিম আমাদের জানিয়েছে, বাংলাদেশ কমনওয়েলথের একটা গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। বাংলাদেশের সঙ্গে এই আন্তর্জাতিক সংগঠনের খুব আন্তরিকতার সম্পর্ক। ‘তারা আমাদের সঙ্গে একমত, পৃথিবীর কোনো দেশে শতভাগ বা পারফেক্ট ডেমোক্রেসি নেই। তারা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেছে। বাংলাদেশে নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল সংস্কার, দেশে একটা সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচনব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ সরকার যে ৮২টি সংস্কার করেছে, তার একটি তালিকা আমরা কমনওয়েলথ টিমের নেতার কাছে হস্তান্তর করেছি।’
যে অবস্থায় নির্বাচন হচ্ছে, এতে করে নির্বাচন বিরোধীদের গ্রহণযোগ্যতা পাবে কি না, জানতে চাইলে কাদের বলেন, ‘নির্বাচনটা হতে দেন, গ্রহণযোগ্যতা পাবে কি না এটা বিদেশিরাই বলবে। ইলেকশনটা হতে দেন। আমরা তো বলছি টার্ন আউট, অংশগ্রহণ সন্তোষজনক হবে, এ দেশে একটা ভালো নির্বাচন হবে। যদিও প্রধান বিরোধী দল এখানে নেই, এটা আমরা রিগ্রেট করি।
দিস ইজ রিগ্রেটেবল। তারা আসলে, বিএনপি থাকলে ইলেকশনটা মোর কম্পিটিটিভ (আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ) হতো, সেটা আমরা স্বীকার করি। তারপরেও ইলেকশন কম্পিটিটিভ হবে।
নির্বাচনের দিন বিএনপির হরতাল ডাকা প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ‘হরতাল এমনিতেই আন্দোলনের মরচে ধরা হাতিয়ার। মরচে ধরা হাতিয়ার বিএনপি আগেও প্রয়োগ করেছে, কোনো লাভ হয়নি। সামনে লাভ হবে এমন আশা করে লাভ নেই।’
বিএনপির হরতালের কারণে ভোটকেন্দ্রে উপস্থিতিতে প্রভাব পড়বে কি না আর ভোটকেন্দ্রে ভোটার টানতে কোনো বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রে আনার জন্য বিশেষ কোনো ব্যবস্থা নেই। আমাদের কর্মীরা ভোটারদের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য, কেন্দ্রে আনার জন্য আমাদের টিম আছে, কর্মীদের টিম আছে, সেই টিমগুলোই কাজ করবে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনেক ভোটার, বেশিরভাগ স্বতঃস্ফূর্তভাবে আসবে। যারা একটু দেরি করছেন, বিলম্ব করছেন, তাদের একটু আগেভাগে আসার জন্য হয়তো আমাদের টিম মেম্বাররা অনুরোধ করতে পারেন।’
কত শতাংশ ভোটার টার্ন আউট আশা করছেন, বিশেষ করে ঢাকার বিষয়ে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ভোটার টার্ন আউট সন্তোষজনক হবে।’
প্রচার শেষ। মোটামুটি মানুষের ধারণা, আওয়ামী লীগ চতুর্থবারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করতে যাচ্ছে। আপনাদের অ্যাসেসমেন্ট কী, আপনারা কতটি আসন পাচ্ছেন? আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরাই বিরোধী দল হবে? এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘নির্বাচন শেষ হলে এ বিষয়টা তখনই পরিষ্কার হবে স্পষ্ট হবে। এই মুহূর্তে এ নিয়ে কিছু বলার প্রয়োজন নেই। আর আমরা ইনশাআল্লাহ নির্বাচনে বিজয়ী হবো, কত আসন, সেটি আমি এখন বলতে চাই না। সেটা জনগণের স্বতঃস্ফূর্ততা আছে, আমরা ভালো আসনই পাব। তবে কত, এটা (বলে) মির্জা ফখরুলের মতো গণক হতে চাই না। ইলেকশনের রেজাল্টই বলে দেবে বিরোধী দল কে হবে।’
দেশ ডেস্ক:: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ২০১৪, ২০১৮ সালের নির্বাচনে কমনওয়েলথ কোনো পর্যবেক্ষক পাঠায়নি। এবার কমনওয়েলথ ১০ জন পর্যবেক্ষকসহ মোট ১৭ জন তাদের প্রতিনিধি এখানে এসেছেন এবং আমাদের একটা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
কমনওয়েলথ টিম আমাদের জানিয়েছে, বাংলাদেশ কমনওয়েলথের একটা গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। বাংলাদেশের সঙ্গে এই আন্তর্জাতিক সংগঠনের খুব আন্তরিকতার সম্পর্ক। ‘তারা আমাদের সঙ্গে একমত, পৃথিবীর কোনো দেশে শতভাগ বা পারফেক্ট ডেমোক্রেসি নেই। তারা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেছে। বাংলাদেশে নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল সংস্কার, দেশে একটা সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচনব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ সরকার যে ৮২টি সংস্কার করেছে, তার একটি তালিকা আমরা কমনওয়েলথ টিমের নেতার কাছে হস্তান্তর করেছি।’
যে অবস্থায় নির্বাচন হচ্ছে, এতে করে নির্বাচন বিরোধীদের গ্রহণযোগ্যতা পাবে কি না, জানতে চাইলে কাদের বলেন, ‘নির্বাচনটা হতে দেন, গ্রহণযোগ্যতা পাবে কি না এটা বিদেশিরাই বলবে। ইলেকশনটা হতে দেন। আমরা তো বলছি টার্ন আউট, অংশগ্রহণ সন্তোষজনক হবে, এ দেশে একটা ভালো নির্বাচন হবে। যদিও প্রধান বিরোধী দল এখানে নেই, এটা আমরা রিগ্রেট করি।
দিস ইজ রিগ্রেটেবল। তারা আসলে, বিএনপি থাকলে ইলেকশনটা মোর কম্পিটিটিভ (আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ) হতো, সেটা আমরা স্বীকার করি। তারপরেও ইলেকশন কম্পিটিটিভ হবে।
নির্বাচনের দিন বিএনপির হরতাল ডাকা প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ‘হরতাল এমনিতেই আন্দোলনের মরচে ধরা হাতিয়ার। মরচে ধরা হাতিয়ার বিএনপি আগেও প্রয়োগ করেছে, কোনো লাভ হয়নি। সামনে লাভ হবে এমন আশা করে লাভ নেই।’
বিএনপির হরতালের কারণে ভোটকেন্দ্রে উপস্থিতিতে প্রভাব পড়বে কি না আর ভোটকেন্দ্রে ভোটার টানতে কোনো বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রে আনার জন্য বিশেষ কোনো ব্যবস্থা নেই। আমাদের কর্মীরা ভোটারদের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য, কেন্দ্রে আনার জন্য আমাদের টিম আছে, কর্মীদের টিম আছে, সেই টিমগুলোই কাজ করবে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনেক ভোটার, বেশিরভাগ স্বতঃস্ফূর্তভাবে আসবে। যারা একটু দেরি করছেন, বিলম্ব করছেন, তাদের একটু আগেভাগে আসার জন্য হয়তো আমাদের টিম মেম্বাররা অনুরোধ করতে পারেন।’
কত শতাংশ ভোটার টার্ন আউট আশা করছেন, বিশেষ করে ঢাকার বিষয়ে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ভোটার টার্ন আউট সন্তোষজনক হবে।’
প্রচার শেষ। মোটামুটি মানুষের ধারণা, আওয়ামী লীগ চতুর্থবারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করতে যাচ্ছে। আপনাদের অ্যাসেসমেন্ট কী, আপনারা কতটি আসন পাচ্ছেন? আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরাই বিরোধী দল হবে? এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘নির্বাচন শেষ হলে এ বিষয়টা তখনই পরিষ্কার হবে স্পষ্ট হবে। এই মুহূর্তে এ নিয়ে কিছু বলার প্রয়োজন নেই। আর আমরা ইনশাআল্লাহ নির্বাচনে বিজয়ী হবো, কত আসন, সেটি আমি এখন বলতে চাই না। সেটা জনগণের স্বতঃস্ফূর্ততা আছে, আমরা ভালো আসনই পাব। তবে কত, এটা (বলে) মির্জা ফখরুলের মতো গণক হতে চাই না। ইলেকশনের রেজাল্টই বলে দেবে বিরোধী দল কে হবে।’