লন্ডনে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
প্রকাশিত হয়েছে : ০৪ জুন ২০২৫
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে যুক্তরাজ্য বিএনপির উদ্যোগে লন্ডনে খতমে কোরআন, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পূর্ব লন্ডনের দি অট্রিয়াম হলে বাদ আছর আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আবুল কালাম আজাদ এবং সঞ্চালনা করেন কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী সদস্য ও যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমেদ।
মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তারেক রহমান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনার পাশাপাশি বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, ভোটাধিকার আন্দোলন, এবং সাম্প্রতিক গণআন্দোলনে শহীদ ও ক্ষতিগ্রস্ত সকলের জন্য দোয়া কামনা করেন। তিনি বলেন, গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন, আমরা যেন তাদের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে পারি, সেই দোয়াই আজকের দিনে আমাদের অঙ্গীকার।
তিনি আরও বলেন, বিশেষ করে সম্প্রতি বছরের আন্দোলনে রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের শিকার হয়ে যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন, দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন কিংবা পঙ্গুত্ববরণ করেছেন-তাঁদের জন্য আমাদের পক্ষ থেকে গভীর সহানুভূতি ও প্রার্থনা থাকবে।
অনুষ্ঠানে শহীদ জিয়াউর রহমান, শহীদ আরাফাত রহমান কোকো এবং সকল শহীদ নেতাকর্মীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়। এছাড়াও বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা এবং সমগ্র মুসলিম উম্মাহর শান্তির জন্য বিশেষ দোয়া করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ মুফতি আব্দুল মুনতাকিম। মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে বিএনপি ও কমিউনিটির বিপুলসংখ্যক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান শেষে তারেক রহমান উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এই মিলাদ মাহফিলে অংশগ্রহণ করে আপনারা শহীদ রাষ্ট্রপতির প্রতি যে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন, তা সত্যিই অনন্য।
মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে বিএনপি ও কমিউনিটির নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহিদুর রহমান, কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খোকন, সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এস এম সাইফ আলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আবুল কাহের চৌধুরী শামীম, যুক্তরাজ্য বিএনপির প্রধান উপদেষ্টা ও সাবেক সভাপতি শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুছ, লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও সাপ্তাহিক দেশ পত্রিকার সম্পাদক বিশিষ্ট সাংবাদিক তাইছির মাহমুদ, টাওয়ার হেমলেটস কাউন্সিলের কাউন্সিলার সাবেক ডেপুটি মেয়র অহিদ আহমেদ, যুক্তরাজ্য বিএনপির সহ-সভাপতি মুজিবুর রহমান মুজিব, আলহাজ্ব তৈমুছ আলী, উপদেষ্টা আব্দুল হামিদ চৌধুরী, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সহসভাপতি আশিকুর রহমান আশিক, যুক্তরাজ্য বিএনপির প্রথম সদস্য শরিফুজ্জামান চৌধুরী তপন, সহসভাপতি গোলাম রাব্বানি সোহেল, তাজুল ইসলাম, ব্যারিস্টার কামরুজ্জামান, কাজী ইকবাল হোসেন দেলোয়ার, আতিকুর রহমান পাপ্পু, আবেদ রাজা, এম এ মুকিত, সাবেক সহ সভাপতি আক্তার হোসেন, সাবেক সহ সভাপতি প্রফেসর ফরিদ উদ্দিন, সাবেক সহসভাপতি মোঃ শহিদুল্লাহ খান, সাবেক সহ সভাপতি আব্দুল হাই, উপদেষ্টা আলহাজ্ব সাদিক মিয়া, যুগ্ম সম্পাদক ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ খান, খসরুজ্জামান খসরু, মিসবাহুজ্জামান সোহেল, ডক্টর মুজিবুর রহমান (দপ্তরের দায়িত্বে), সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক শহিদুল ইসলাম মামুন, কেন্দ্রীয় ছাত্র দলের সাবেক আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নসরুল্লাহ খান জুনায়েদ, সিনিয়র সদস্য এমদাদ হোসেন টিপু, দেওয়ান মোঃ মোকাদ্দিম চৌধুরী নিয়াজ, সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক নাসিম আহমেদ চৌধুরী, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক কামাল উদ্দিন, সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক শামসুর রহমান মাহতাব, সিনিয়র সদস্য ফখরুল ইসলাম বাদল, এম এ সালাম, সহ সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আলম, আব্দুল বাসিত বাদশা, বাবুল আহমেদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট খলিলুর রহমান, শাহিন আহমেদ, সেলিম আহমেদ (সহ দপ্তরের দায়িত্বে), সাংগঠনিক সম্পাদক শামিম আহমেদ, প্রচার সম্পাদক ডালিয়া লাকুরিয়া, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক (যুগ্ম সম্পাদক পদ মর্যাদা) ও যুক্তরাজ্য যুবদলের সাবেক সভাপতি রহিম উদ্দিন, যুক্তরাজ্য যুবদলের সভাপতি আফজাল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক বাবর চৌধুরী, যুক্তরাজ্য স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন, আইনজীবী ফোরামের সভাপতি ব্যারিস্টার আবুল মনসুর শাহজাহান, সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার হামিদুল হক আফিন্দি লিটন, মহিলা দলের আহ্বায়ক ফেরদৌস রহমান, সদস্য সচিব অঞ্জনা আলম, জাসাস ইউরোপের সমন্বয়ক ইকবাল হোসেন, জাসাসের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তাজবীর চৌধুরী শিমুল, কেন্ট বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল হান্নান, লন্ডন নর্থ ওয়েস্ট বিএনপির সাবেক সভাপতি হাজী এম এ সেলিম, কেন্ট বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রুহুল ইসলাম রুলু, লুটন বিএনপির সাবেক সিনিয়াওর যুগ্ম সম্পাদক শাহনাজ আহমেদ, বার্নলি বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফয়জুন নুর, লন্ডন মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ চৌধুরী, যুক্তরাজ্য বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার লিয়াকত আলী, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ইমতিয়াজ এনাম তানিম, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস শহিদ, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক সাদিক হাওলাদার, গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মাহফুজুর রহমান, প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সাহেদ উদ্দিন চৌধুরী, প্রশিক্ষন বিষয়ক সম্পাদক জাহিদ গাজী, সহ যুব বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মোক্তাদির, সহ স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক তৌকির শাহ, সহ সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক কদর উদ্দিন, সহ প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ আরিফ আহমেদ, সহ প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক সোহেল আহমেদ, সহ স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক লুবেক চৌধুরী, কার্যনির্বাহী সদস্য মোস্তাক আহমেদ, মির্জা নিক্সন, আব্দুল হামিদ খান হেভেন, শরিফ উদ্দিন ভূঁইয়া বাবু, আমিনুর রহমান আকরাম, শরিফুল ইসলাম, সালেহ আহমেদ, সুজাত আহমেদ, নজরুল ইসলাম শিসু মিয়া, তপু শেখ, নুরে আলম সোহেল, নাজমুল হোসেন চৌধুরী্, সাবেক ছাত্র নেতা সাইফুল ইসলাম মিরাজ, লন্ডন মহানগর বিএনপির সাবেক সহসভাপতি আব্দুল কুদ্দুস, আব্দুর রব, নিউহাম বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক খন্দকার আব্দুল করিম নিপু, যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি দেওয়ান আব্দুল বাছিত, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ লায়েক মোস্তাফা, সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম মামুন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, আকমল হোসেন, শেখ সাদেক আহমেদ, আলিফ মিয়া প্রমুখ। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি